ঢাকা ০৮:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে আমাদের তরুণ প্রজন্ম লড়াই-সংগ্রাম করেছে : মির্জা ফখরুল মতিঝিল আরামবাগে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ২ জন গ্রেপ্তার সরকার জনগণকে সাথে নিয়ে প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছে: পরিবেশ উপদেষ্টা চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার ডিপোর ‘গোপন চুক্তি’ বাতিল চেয়ে আইনি নোটিশ বিচার শেষ হওয়ার আগে আ. লীগের কার্যক্রম-নিবন্ধন স্থগিত করতে হবে : রাশেদ খান ফলাফল ঘোষণার চব্বিশ ঘণ্টায় মোজাম্বিকে ২১ জন নিহত উত্তরবঙ্গের বৈষম্য ঘোচাতে কাজ করবে অন্তর্বর্তী সরকার : আসিফ মাহমুদ সংস্কৃতি ভ্রাতৃত্ববোধ ও ভালোবাসা জাগিয়ে তোলার বৈপ্লবিক উপাদান : রাহাত ফতেহ আলী খান সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় বড় দিন উদযাপিত জাহাজে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে কুপিয়ে হত্যা ৭ জনকে: র‍্যাব

সাশ্রয়ী, নিরাপদ সেবা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ ১৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ এমদাদ উল বারী (অব.) আজ সাশ্রয়ী, বৈচিত্র্যময় ও নিরাপদ সেবা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেছেন, ডাটার দাম কমানো হবে কারণ এটি হচ্ছে তার সংস্থার কাক্সিক্ষত সেবা প্রদানের মূল অংশ। তিনি বলেন, আমরা পরিষেবাগুলিকে নিরাপদ, সাশ্রয়ী এবং বৈচিত্র্যময় করতে চাই এবং এর জন্য যা যা প্রয়োজন আমরা তা করব। রাজধানীর একটি হোটেলে টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের গুরুত্ব শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তৃতাকালে চেয়ারম্যান এই সংকল্প ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, “আমরা শিল্প, জনসাধারণ এবং এই বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে একটি স্বচ্ছ উপায়ে তা করতে চাই। এমদাদ উল বারী ডাটার দাম কমানোর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরো বলেছেন, দাম পরিষেবার মূল চাবিকাঠি। ডাটার দাম অবশ্যই কমাতে হবে, কারণ এটি আমাদের পরিষেবা সরবরাহ পরিকল্পনার অংশ। তিনি বলেন, তবে, শুধুমাত্র ডাটার দাম কমিয়ে নেটওয়ার্ককে বিপদে ফেলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আমাদের মূল কথা হল পরিষেবাটি জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়া। ব্যবসাকে টেকসই করা আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য নয়, আমরা একটি উপায় হিসাবে ব্যবসাকে টেকসই করব। সেবাই আমাদের লক্ষ্য। চেয়ারম্যান বলেন, পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য যা যা করা দরকার তা আমরা করবো।

যদি আমরা মনে করি ২-৪টি এনটিটিএন কোম্পানি মান তৈরি করতে পারে, তাহলে আমরা তা সীমাবদ্ধ রাখব। তা না হলে আমরা (এনটিটিএন লাইসেন্স) সংখ্যা বাড়িয়ে দেব। তিনি বলেন, আমরা ভয়েস ফ্রেন্ডলি নেটওয়ার্ক থেকে ডাটা ফ্রেন্ডলি নেটওয়ার্কে যেতে চাই। ইউনিফাইড লাইসেন্স সম্পর্কে তিনি বলেন, এটি বিবেচনার বিষয়, আর প্রযুক্তি-নিরপেক্ষতা ব্যবসার বিতর্কের বিষয়। আমাদের ব্যাপক চিন্তাভাবনার পরে সবকিছু করতে হবে। ২০২৭ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি বড় লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।তিনি বলেন, “তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ না নিয়ে, আমরা সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথে পরামর্শের মাধ্যমে আরও ভাল চিন্তাভাবনা করতে চাই।

আমরা টেকসই নেটওয়ার্ক, টেকসই শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সুষম ক্ষেত্র নিশ্চিত করতে পারি যাতে সবাই তাদের কাজ করতে পারে। তিনি আরও বলেন, কেউ দুর্বল হলে আমরা তাদেরকে নীতিগত সমর্থন দিব। টেলিকমিউনিকেশন অবকাঠামো খাতে বড় বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় বলে সবাই ব্যবসা করতে পারে না উলেখ করে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, দেশের তরুণ প্রজন্মের অল্প কিছু বিনিয়োগে কিছু ক্ষেত্রে ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে।তিনি বলেন, “বিপুল সংখ্যক তরুণ-তরুণী ডিজিটাল সেবা এবং ইন্টারনেট সেবা বা সংশি¬ষ্ট ব্যবসা করতে পারে। তরুণরা এই ধরনের ব্যবসায় সম্পৃক্ত না থাকলে তারা বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকত যা আমাদের অনেকেরই অপছন্দ।

তিনি বলেন, আমরা এই ব্যবসাটিকে এমনভাবে বাড়াতে চাই যাতে বিপুল সংখ্যক তরুণ এটি করতে পারে। আমরা যে কোন ধরণের নেটওয়ার্ক কাঠামোর পরিকল্পনা করি না কেন, এই বিবেচনাটি থাকবে। তিনি উলে¬খ করেন, এ ক্ষেত্রে আমরা আপস করতে চাই না। বিভিন্ন স্তরে লাইসেন্সের বিষয়ে তিনি বলেন, বিপুল সংখ্যক লাইসেন্স দেওয়া যৌক্তিক নয় বলে বেশ কয়েকটি লাইসেন্স স্থগিত করা উচিত।এ প্রসঙ্গে তিনি আন্তর্জাতিক গেটওয়ে লাইসেন্সের কথা উলে¬খ করে বলেন, বিটিআরসি সরকারকে ৪-৬টি লাইসেন্স দেওয়ার পরামর্শ দিলেও সে সময় ২৭-২৮টি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।

তিনি আরো বলেন, আমি মনে করি যে এনটিটিএন লাইসেন্স বেশি হওয়া উচিত নয়। এটা সীমিত করা উচিত। বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা ২/৩টি কোম্পানির কাছে জিম্মি হয়ে পড়ি কিনা’ সেটাও মাথায় রাখা হবে। তিনি আরও বলেন, যদি আমরা দেখি ২/৩টি কোম্পানির দ্বারা আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি, তাহলে আমরা আরও লাইসেন্স প্রদান করব। এ বিষয়ে মূল বক্তব্য রাখেন টিআরএনবির সাবেক সভাপতি রাশেদ মেহেদী।টিআরএনবির সভাপতি সমীর কুমার দে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মাসুদুজ্জামান রবিন। টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) নুরুল মাবুদ চৌধুরী, ফাইবার@হোমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মইনুল হক সিদ্দিকী, রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার শাহেদ আলম, বাংলালিংক চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার তৈমুর রহমান, অ্যামটব সেক্রেটারি জেনারেল লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার (অব.), আইএসপিএবি সভাপতি এমদাদুল হক, সামিট কমিউনিকেশন্স চিফ নেটওয়ার্ক আর্কিটেক্ট ফররুখ ইমতিয়াজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোসাদ্দেক কামাল তুষার, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সাশ্রয়ী, নিরাপদ সেবা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান

আপডেট সময় : ১২:০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ এমদাদ উল বারী (অব.) আজ সাশ্রয়ী, বৈচিত্র্যময় ও নিরাপদ সেবা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেছেন, ডাটার দাম কমানো হবে কারণ এটি হচ্ছে তার সংস্থার কাক্সিক্ষত সেবা প্রদানের মূল অংশ। তিনি বলেন, আমরা পরিষেবাগুলিকে নিরাপদ, সাশ্রয়ী এবং বৈচিত্র্যময় করতে চাই এবং এর জন্য যা যা প্রয়োজন আমরা তা করব। রাজধানীর একটি হোটেলে টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের গুরুত্ব শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তৃতাকালে চেয়ারম্যান এই সংকল্প ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, “আমরা শিল্প, জনসাধারণ এবং এই বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে একটি স্বচ্ছ উপায়ে তা করতে চাই। এমদাদ উল বারী ডাটার দাম কমানোর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরো বলেছেন, দাম পরিষেবার মূল চাবিকাঠি। ডাটার দাম অবশ্যই কমাতে হবে, কারণ এটি আমাদের পরিষেবা সরবরাহ পরিকল্পনার অংশ। তিনি বলেন, তবে, শুধুমাত্র ডাটার দাম কমিয়ে নেটওয়ার্ককে বিপদে ফেলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আমাদের মূল কথা হল পরিষেবাটি জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়া। ব্যবসাকে টেকসই করা আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য নয়, আমরা একটি উপায় হিসাবে ব্যবসাকে টেকসই করব। সেবাই আমাদের লক্ষ্য। চেয়ারম্যান বলেন, পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য যা যা করা দরকার তা আমরা করবো।

যদি আমরা মনে করি ২-৪টি এনটিটিএন কোম্পানি মান তৈরি করতে পারে, তাহলে আমরা তা সীমাবদ্ধ রাখব। তা না হলে আমরা (এনটিটিএন লাইসেন্স) সংখ্যা বাড়িয়ে দেব। তিনি বলেন, আমরা ভয়েস ফ্রেন্ডলি নেটওয়ার্ক থেকে ডাটা ফ্রেন্ডলি নেটওয়ার্কে যেতে চাই। ইউনিফাইড লাইসেন্স সম্পর্কে তিনি বলেন, এটি বিবেচনার বিষয়, আর প্রযুক্তি-নিরপেক্ষতা ব্যবসার বিতর্কের বিষয়। আমাদের ব্যাপক চিন্তাভাবনার পরে সবকিছু করতে হবে। ২০২৭ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি বড় লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।তিনি বলেন, “তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ না নিয়ে, আমরা সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথে পরামর্শের মাধ্যমে আরও ভাল চিন্তাভাবনা করতে চাই।

আমরা টেকসই নেটওয়ার্ক, টেকসই শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সুষম ক্ষেত্র নিশ্চিত করতে পারি যাতে সবাই তাদের কাজ করতে পারে। তিনি আরও বলেন, কেউ দুর্বল হলে আমরা তাদেরকে নীতিগত সমর্থন দিব। টেলিকমিউনিকেশন অবকাঠামো খাতে বড় বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় বলে সবাই ব্যবসা করতে পারে না উলেখ করে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, দেশের তরুণ প্রজন্মের অল্প কিছু বিনিয়োগে কিছু ক্ষেত্রে ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে।তিনি বলেন, “বিপুল সংখ্যক তরুণ-তরুণী ডিজিটাল সেবা এবং ইন্টারনেট সেবা বা সংশি¬ষ্ট ব্যবসা করতে পারে। তরুণরা এই ধরনের ব্যবসায় সম্পৃক্ত না থাকলে তারা বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকত যা আমাদের অনেকেরই অপছন্দ।

তিনি বলেন, আমরা এই ব্যবসাটিকে এমনভাবে বাড়াতে চাই যাতে বিপুল সংখ্যক তরুণ এটি করতে পারে। আমরা যে কোন ধরণের নেটওয়ার্ক কাঠামোর পরিকল্পনা করি না কেন, এই বিবেচনাটি থাকবে। তিনি উলে¬খ করেন, এ ক্ষেত্রে আমরা আপস করতে চাই না। বিভিন্ন স্তরে লাইসেন্সের বিষয়ে তিনি বলেন, বিপুল সংখ্যক লাইসেন্স দেওয়া যৌক্তিক নয় বলে বেশ কয়েকটি লাইসেন্স স্থগিত করা উচিত।এ প্রসঙ্গে তিনি আন্তর্জাতিক গেটওয়ে লাইসেন্সের কথা উলে¬খ করে বলেন, বিটিআরসি সরকারকে ৪-৬টি লাইসেন্স দেওয়ার পরামর্শ দিলেও সে সময় ২৭-২৮টি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।

তিনি আরো বলেন, আমি মনে করি যে এনটিটিএন লাইসেন্স বেশি হওয়া উচিত নয়। এটা সীমিত করা উচিত। বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা ২/৩টি কোম্পানির কাছে জিম্মি হয়ে পড়ি কিনা’ সেটাও মাথায় রাখা হবে। তিনি আরও বলেন, যদি আমরা দেখি ২/৩টি কোম্পানির দ্বারা আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি, তাহলে আমরা আরও লাইসেন্স প্রদান করব। এ বিষয়ে মূল বক্তব্য রাখেন টিআরএনবির সাবেক সভাপতি রাশেদ মেহেদী।টিআরএনবির সভাপতি সমীর কুমার দে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মাসুদুজ্জামান রবিন। টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) নুরুল মাবুদ চৌধুরী, ফাইবার@হোমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মইনুল হক সিদ্দিকী, রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার শাহেদ আলম, বাংলালিংক চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার তৈমুর রহমান, অ্যামটব সেক্রেটারি জেনারেল লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার (অব.), আইএসপিএবি সভাপতি এমদাদুল হক, সামিট কমিউনিকেশন্স চিফ নেটওয়ার্ক আর্কিটেক্ট ফররুখ ইমতিয়াজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোসাদ্দেক কামাল তুষার, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।