মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি ইলন মাস্কের অকুণ্ঠ সমর্থনের পুরস্কার হিসেবে তাকে প্রশাসনের এক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তবে মাস্কের মতো ব্যক্তির রাজনীতিতে প্রভাব রাখার সুযোগের বিষয়টি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকেরা। গাড়ি নির্মাতা টেসলা, সামাজিক মাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার) ও মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স-সহ বিশ্বের কয়েকটি বিশিষ্ট প্রযুক্তি সংস্থার মালিক ইলন মাস্ক।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে ট্রাম্প মাস্ককে একটি বিভাগের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া প্রসঙ্গে এক ঘোষণায় বলেন, সরকারি ব্যয়, আমলাতন্ত্র ও নিয়ন্ত্রণ কমানোর উদ্দেশে একটি নতুন সরকারি দক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই)-গঠন করা হবে। তবে এই নতুন সংস্থার সঠিক অবস্থান এখনো স্পষ্ট নয়। কারণ এটি স্পষ্টতই একটি সরকারি বিভাগ হবে না। তবে স্বাভাবিকভাবেই এই নিয়োগ ইলন মাস্ককে সরকারি নীতির উপর প্রভাব বিস্তার করতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা দিয়েছে। যদিও ডিওজিই-এর কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে খুব কম জানা গেছে।
রাজনীতিতে ৫৩ বছর বয়সি মাস্কের মতো অন্যান্য বেসরকারি সংস্থার মালিকদের হস্তক্ষেপ ও উপস্থিতি নিয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন ডিজিটাল অধিকার বিশেষজ্ঞরা। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির সাইবার পলিসি সেন্টারের ফেলো এবং ‘দ্য টেক কুপ : হাউ টু সেভ ডেমোক্রেসি ফ্রম সিলিকন ভ্যালি’র লেখক মারিয়েটজে শ্যাক বলেন, মাস্ক যে ধরনের প্রযুক্তি পরিচালনা করেন তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তার মালিকানাধীন সংস্থাগুলো অসম্ভবরকম প্রভাবশালী এবং তথ্য ও ভূ-রাজনীতিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে।’
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ পালোয়ান রুহুল আমিন ঢালী (বীর মুক্তিযোদ্ধা)
যোগাযোগঃ মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন ঢালী কমপ্লেক্স, ২১৩/১ ( ৪র্থ তলা), শাহবাগ, ঢাকা- ১০০০
ফোনঃ ০২-৪৪৬১২০৩১, ৪৪৬১২০৩২
মোবাইলঃ ০১৮১৯২১১৩২৭, ০১৭৭৭১৮৯৯৫৯
Copyright © 2024 দৈনিক অগ্নিকন্ঠ. All rights reserved.