ঢাকা ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের ইউনান প্রদেশের গভর্নরের সাক্ষাৎ নগরীর যানজট নিরসনে হকার ব্যবস্থাপনা জরুরি : চসিক মেয়র পত্রপত্রিকা, টেলিভিশন টক-শো দেখেন, কেমন একটা অস্থিরতা চলছে দেশে আগামী প্রজন্মকে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ারও আহ্বান: দুদক চেয়ারম্যান ৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার হলে নিষিদ্ধ সামগ্রীসহ প্রবেশ করা যাবে না রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে: জাপান রাষ্ট্রদূত দ্রুত ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করবে টাইগাররা: সালাহউদ্দিন চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে: পিডিবি চেয়ারম্যান সংস্কার না করে কোনো নির্বাচনে ভালো ফল পাওয়া যাবে না: তোফায়েল আহমেদ রাজধানীর ফকিরাপুলে অগ্নিকাণ্ডে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

বাংলাদেশিদের জন্য ই-ভিসা চালু করবে থাইল্যান্ড

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫১:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে

থাইল্যান্ড সরকার সাধারণ পাসপোর্টধারী বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ই-ভিসা পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে, যা আগামী বছরের শুরুর দিকে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আজ এখানে প্রাপ্ত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ডিপার্টমেন্টের মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত ওরাউত পংপ্রাপাপান্ত বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাথে এক বৈঠকের সময় একথা জানান।

নতুন ই-ভিসা সুবিধা অনুযায়ী বাংলাদেশী নাগরিকরা দেশ থেকেই অনলাইনে ভিসা পাবেন যা থাইল্যান্ডে ভ্রমণ প্রক্রিয়া সহজতর করবে। থাইল্যান্ড বিশ্বের ৬৯টি দূতাবাসে ই-ভিসা পরিষেবা চালু করার ফলে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধা বেড়েছে।

রাষ্ট্রদূত পংপ্রাপাপান্ত আরও জানান, যেসব বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যেতে ইচ্ছুক, তারা ঢাকার থাই দূতাবাসের মাধ্যমে গন্তব্য থাইল্যান্ড ভিসার (ডিটিভি) জন্য আবেদন করার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন।

ডিটিভি অনুযায়ী প্রতি ভিজিটে ছয় মাস অবস্থান করার সুযোগসহ ভিসার মেয়াদ পাঁচ বছর। উল্লেখ্য, এই ভিসা পাওয়ার জন্য ব্যাংককের বাংলাদেশী দূতাবাস থেকে সুপারিশপত্রের প্রয়োজন নেই।

বৈঠকে থাই কর্মকর্তা জরিমানা এড়াতে এজেন্টদের মাধ্যমে জমা দেওয়া নথির সত্যতা যাচাই করার জন্য বাংলাদেশী আবেদনকারীদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরো সতর্ক করেন যে, ভিসা আবেদনে জালিয়াতি করে নথি জমা দেওয়া হলে কালো তালিকাভুক্ত করা হতে পারে।

রাষ্ট্রদূত পংপ্রাপান্ত বলেন, এছাড়া, গত এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে স্বাক্ষরিত ভিসা অব্যাহতি চুক্তিটি ১৯ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। চুক্তি অনুযায়ী উভয় দেশের অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীরা ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারবেন।  ২০১৮ সাল থেকে কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত ভ্রমনের সুবিধা দেয়া হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বাংলাদেশিদের জন্য ই-ভিসা চালু করবে থাইল্যান্ড

আপডেট সময় : ১১:৫১:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪

থাইল্যান্ড সরকার সাধারণ পাসপোর্টধারী বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ই-ভিসা পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে, যা আগামী বছরের শুরুর দিকে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আজ এখানে প্রাপ্ত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ডিপার্টমেন্টের মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত ওরাউত পংপ্রাপাপান্ত বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাথে এক বৈঠকের সময় একথা জানান।

নতুন ই-ভিসা সুবিধা অনুযায়ী বাংলাদেশী নাগরিকরা দেশ থেকেই অনলাইনে ভিসা পাবেন যা থাইল্যান্ডে ভ্রমণ প্রক্রিয়া সহজতর করবে। থাইল্যান্ড বিশ্বের ৬৯টি দূতাবাসে ই-ভিসা পরিষেবা চালু করার ফলে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধা বেড়েছে।

রাষ্ট্রদূত পংপ্রাপাপান্ত আরও জানান, যেসব বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যেতে ইচ্ছুক, তারা ঢাকার থাই দূতাবাসের মাধ্যমে গন্তব্য থাইল্যান্ড ভিসার (ডিটিভি) জন্য আবেদন করার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন।

ডিটিভি অনুযায়ী প্রতি ভিজিটে ছয় মাস অবস্থান করার সুযোগসহ ভিসার মেয়াদ পাঁচ বছর। উল্লেখ্য, এই ভিসা পাওয়ার জন্য ব্যাংককের বাংলাদেশী দূতাবাস থেকে সুপারিশপত্রের প্রয়োজন নেই।

বৈঠকে থাই কর্মকর্তা জরিমানা এড়াতে এজেন্টদের মাধ্যমে জমা দেওয়া নথির সত্যতা যাচাই করার জন্য বাংলাদেশী আবেদনকারীদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরো সতর্ক করেন যে, ভিসা আবেদনে জালিয়াতি করে নথি জমা দেওয়া হলে কালো তালিকাভুক্ত করা হতে পারে।

রাষ্ট্রদূত পংপ্রাপান্ত বলেন, এছাড়া, গত এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে স্বাক্ষরিত ভিসা অব্যাহতি চুক্তিটি ১৯ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। চুক্তি অনুযায়ী উভয় দেশের অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীরা ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারবেন।  ২০১৮ সাল থেকে কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসামুক্ত ভ্রমনের সুবিধা দেয়া হচ্ছে।